Dui Shalik serial writing see new update on 08 December

JR
By -
0

Dui Shalik serial writing see new update on 08 December  

আখির সাইনে কে করল নকল? 




পর পর ধামাকা হয়েই চলছে দুই সালিকে,এক মিষ্টি দুই বোনের জীবনে গল্প নিয়ে দুই সালিক পরিচালিত। ধারাবাহিক টির জনপ্রিয়তা বেরেই চলছে। কাহিনি গল্প ও সংলাপ খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।বন্ধুরা আমরা দেখতে পাই পিআরকে রাইমাকে ধমকাচ্ছে,আখির টিপ সই না মিলায় সে রাইমাকে ইচ্ছে মতো গালিগালাজ করছে। এদিকে ঝিলিকও সেটা শুনছে। তার মনে প্রশ্ন জাগছে আখির সাইন নেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে কেন পিআরকে। ওর সাইনের কিসের এতো প্রয়োজন। তাই তো দরজায় আড়ি পেতে সকল কথা শুনার চেষ্ঠা করছে। পিআরকের সন্দেহ হচ্ছে হশ আখি আর সাথে খেলছে নয়তো রাইমা তার সাথে খেলছে।যদি সে কাউকে ধরতে পারে তাহলে তার আর কোন ছাড় নেই। সে জন্য সে যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব সে আখির সাইন নেওয়ার জন্য চাপ দেয়।  আসলে সাইন না মেলায় পিআরকে ব্যাংক থেকে টাকা উঠাতে পারছে না তাই তো আখির সাইনের সাথে গরমিল  হওয়ায় শান্ত হতে পারছে না। সে টাকা উঠাতে গেলে তাকে বের করে দেওয়া হচ্ছে সে কোন ভাবেই এই গরমিল হিসাবের শেষ করতে পারছে না। ঝিলিক  এদিকে ভাবতে থাকে কিসের জন্য পিআরকে এতো চাপ দিচ্ছে আর কিসের কাগজে সাইনের জন্য পিআরকে এতো বেশি উদ্বিগ্ন। 


দেবার সাথে আখির প্রেমের সূচনা! 




এদিক চার আনা আস আখিকে নিতে তারা বেরাতে যাবে কিন্তু দেবার মাসি আখি ও দেবাকে এক সাথে দেখলেই আখির মাকে  এসে কথা শুনায় তাই তো আখির মা তাকে দেবার সাথে বের হতে দেয় না। কিন্তু চার আনার খুব অভিমান হয় স বলে তার এই বস্তির মানুষ ছাড়া আর কেউ নেই এখন যখন আখিই যাবে না তাই সে চলে যেতে নিলে পুষ্প মাসি বলে এই যাস না, বেশি ভাব নিস না। আমি আখিকে বের হতে দেই না কারন দেবার মাসি সুযোগ পেলেই কথা শুনাতে ছাড়ে না।তাই তো সে আখিকে দেবার সাথে মিসতে না করে। কিন্তু চার আনার জন্য আখিকে যেতে দেয় তবে পুজোর কাজ শেষ করে তার পর যেতে বলে।


ঝিলিক পেলো রহস্যের গন্ধ! 




ঝিলিক পিআরকের  ঘরে গিয়ে কিছু কাগজ পায়।কাগজটা হাতে নিয়ে  সে  অনেক কিছু লেখা দেখতে পায় কিন্তু সে বুঝতে পারে না।  মনে মনে ভাবে এই লেখা গুলি পেয়ারে লালকে দেখাতে হবে। সে ছাড়া কেউ সাহায্য করতে পারবে না। আখি ঘরে এসে এক ব্যাগ কাপর নিয়ে বসে,গৌরব এসে ঝিলিক অনেক গুলি কাপর বের করছে। এতো কাপর কেন বললে ঝিলিক বলে হানিমুুগেলে এতো কাপর নিতে হবেই গৌরব তো অবাক হয় তারা যাচ্ছে দিরাগমনে হানিমুনে কে যাবে।ঝিলিক বলে ঐ হলোই একটা হানিমুন আর দিরাগমন দুটো একই,গৌরব তো । এমন করে দুজনের খুনসুটি হতেই থাকে। বিবাদ বাধে গৌরব যখন বাহিরে যায়,তখনই পিআরকে এসে ধমকাতে থাকে তার অনুমতি ছাড়া আখি কোথাও যাবে না কিন্তু গৌরব তাট বাবার কথা  একটুও মানে না। ঝিলিককে সে বিয়ে করেছে তাই ঝিলিক কোথায় যাবে না যাবে সব তার মতামতে। এখানে পিআরকে কেউ নয়। পিআরকে যেন তাদের মাঝে না আসে।দ্বিরাগমন যাওয়া সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণই তার তাই সে যেন বাড়ি কারো উপর দোষারোপ না করে এটাই জানায়। আখিকে সে বিয়ে করেছে তাই আখি কোথায় যাবে না যাবে সবটা গৌরব ঠিক করবে। এই বলে বাড়ির সবার সামনে দিয়ে গৌরব ঝিলিককে নিয়ে চলে আসে। 


দেবা ও আখির অভিমান!  




দেবা আর আঁখি মানে ঝিলিক ঘুরতে বের হয়। ঘুরতে বের হয়ে আকিকে ঘুরতে বের হয়ে গাড়ি চালাতে বলে,কিন্তু আঁখি তো গাড়ি চালাতে পারে না।  তাই সে বুদ্ধি খাটিয়ে পল্টুদা কে বলে আমি যাব আমার হাতে বথা গাড়ি চালাতে সমস্যা হয়। সবাই তো অবাক। আখি তো রাগ করে আছে কেন দেবা তাকে ভুল বুঝল আর কেউ দেখতে এলেই কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি। এই বিষয় নিয়ে দেবা আর আখির মাঝে মন কষাকষি চলছে তাই তো আখি সরাসরি দেবার সাথে কথা বলছে না চারআনাকে দিয়ে কথা বলছে।মাঝ রাস্তা যাওয়া পর সবার অনেক ক্ষুদা লাগে তাই রাস্তায় দেবাদের গাড়ি দাঁড় করায় গারি দাঁড়িয়ে গেলে সবাই দোকান থেকে খাবার খেতে চায় কিন্তু আখি তো খাবার খাবে না সে উপস রেখেছে। আখি উপস রেখেছে শুনে সবাই ভিমরী খায় এর আগে কখনো আখিকে পুজো বা উপোস করতে দেখা যায়নি।  সবাই যেন ভিমরী খায় আকাশ থেকে পরে তার কিছু কিছু কাজে। দেবা রাস্তায় আখির সাথে কথা বলতে চেষ্টা করে কিন্তু আখি কোন কথা বলে না তাদের দুষ্ট মিষ্টি প্রেমটা এবার জমে উঠবে মনে হয়। ঝিলিকের সাথে কথা বলতে পারে না আখি তাই পল্টুদাকে বলে সামনে কোন মোবাইলের দোকান পেলে যেন দাড়ায় তার ফোনটা নষ্ট হয়ে গেছে।  পল্টুদা জানায় দেবাই তো মোবাইল ঠিক করতে পারে তাহলে দোকান দিয়ে কি হবে।দেবা মনে করে আখি তার সাথে রাগ করে হয়তো কথা বলতে চায়ছে না।  কিন্তু সে তো জানে না দেবা ফোন ঠিক করতে পারে। ওরা রাস্তায় দাড়ায় খাবার খাওয়ার জন্য আখি খায় মুড়ি আর ওরা  সিংগাড়া কচুরি। আখি দেবার সাথে কথা বলছিল না বলে দেবা রাগ করে মরিচ খায় আর ঝাল সহ্য করতে পারে না বলে চিৎকার করতে থাকে দেবা তখন আখি দেবার সাথে সব রাগ ভুলে দেবাকে পানি খাইয়ে দেয়।

 

বরের সাথে দ্বিরাগমনে ঝিলিক! 



আর আমাদের পাকনা বুড়ি ঝিলিক তো তার বরের সাথে বকবক করেই যাচ্ছে।  সে নাকি আগে স্বপ্ন দেখত তার জামাই এর সাথে হানিমুনে যাচ্ছে বড় গাড়িতে করে। গৌরব তার এসব বকবক তো অবাক। দ্বিরাগমনকে বলছে হানিমুন,আবার জামাই নিয়েও স্বপ্ন দেখত কি আজব মেয়েরে বাবা। মেয়ের এমন উদ্ভট কথা শুনে গৌড়ব বিরক্ত হতে থাকে গাড়ির জানলার কাচ বন্ধ করে দেওয়ায় ঝিলিক উল্টা পাল্টা বমির ভাব করতে থাকে গৌরব আরো রাগ করে আবার খুলে দেয়। গাড়িতে গৌড়ব গান বাজালে আখি পাল্টে পেয়ারে লাল গান দিয়ে নাচতে থাকে। রাস্তায় গৌড়বের গাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। ঝিলিক সেটা সারিয়ে দিতে চাইলে সে বলে এসব কাজ কি দেবার কাছে শিখেছো।ঝিলিক তো সেই খুশি তার পেয়ারে লাল তার জন্য ইনসিকিউর। ঝিলিককে নিয়ে সে হিংসা করে।


পিআরকে ধরে ফেলবে কি আখি ও ঝিলিককে? 




পিআকে বাড়িতে রাগারাগি করতে থাকে তার হাত থেকে সব বের হয়ে যাচ্ছে সে কোন কিছুরই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। আখির সাইন মিলছে না, তাই সে কোন দিক খুজে পায় না।  কিছু লোক লাগিয়ে ঝিলিক ও গৌরবের পেছনে লাগায় যাতে তারা কখন কি করছে সব জানতে পারে। এদিকে দেখা যায় অনিমেষ রায় জেল থেকে ছাড়া পেয়েছে,ছাড়া পেয়েই সে তার মেয়েটা খোজ করে।মন্দিরে সে আখিকে দেখে তার মেয়ের কথা মনে পরে ও আখিকে আশীর্বাদ করে।কেন জানি অনিমেষ রায় কে খুব আপন লাগে তাট,এদিকে তো ঝিলিক বুঝতে পারে আখি কোন সাধারণ কর্মচারীর মেয়ে নয় সে অনেক বঠ লোকের মেয়ে, এই রহস্য ঝিলিক উদ্ধার করবেই। সে সব কাগজ পত্র নিজের কাছে রেখে দেয় আর আখিকে মেসেজ করে বলে সে যেন সাবধানে থাকে আর দেবার কাছেই থাকে কারন যে কোন বিপদ থেকে শুধু দেবাই আখিকে বাচাতে পারবে তায়ি ঝিলিক দেবার সাথে থাকতে বলে। আখি তো দেবার সাথে থাকছেই সাথে তাদের প্রেমটাও জমে উঠছে আস্তে আস্তে। একটু একটু করে তারা কাছেই আসছে এখন প্রশ্ন হলো আখি কে না পিআরকের লোক দেখে ফেলে। সে তো বাহিরে বের হয়েছে। এদিক ঝিলিকও আখির সাথে দুজনয়ি বাহিরে বের হয়েছে।কি হবে তাদের সাথে। দেবা ও গৌরব কেউ কাউকে দেখতে পারে না। যদি দুজনর এবার দেখা হয়ে যায় তাহলে তো অনেক মুসকিল হবে আখি ও ঝিলিক নিজেেদের কি করপ সামলাবে এই বিপদ থেকে একে তো পিআরকে লেগেছে পেছনে তার উপর আবার দুই ভাইয়ের চক্কর তো তাদের সাথে আছেই।

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn more
Ok, Go it!